আতা সম্পর্কে আলোচনা ( Talk about Ata)
আতা
আতাঃ ক্যারোটিন , ভিটামিন সি ও
ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল ।
ঔষধিগুণঃ পাকা
ফল বলকারক, বাত ও পিওনাশক তৃষগ শাস্তিকারক, বমননাশক, রক্তবৃদ্ধিকারক ও মাংস বৃদ্ধিকারক
। আতার শিকড় রক্ত আমাশয় রোগে হিতকর ।
আতা আমাদের অতি পরিচিত একটি ফল। আতা যে শুধুমাত্র একটি সুস্বাদু ফল তা নয় , তার সাথে রয়েছে প্রচুর উপকারিতা। ভিটামিন সি, এ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম , ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই আতাফল। জেনে নিন আতার উপকারী গুণ গুলি।
১. আতার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম রক্তপ্রবাহের প্রাচীরকে রিলাক্সে রাখতে সাহায্য করে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
২. আতা ফলে রয়েছে আয়রন। লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতে সাহায্য করে আতা। আ্যনিমিয়া বা রক্ত শূন্যতায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য আতা উপকারী।
৩.
আতা
ফলে
আছে
ম্যাগনেসিয়াম
।
যা
মাংসপেশির
জড়তা
দূর
করে
এবং
হৃদরোগ
প্রতিরোধে
সাহায্য
করে।
৪.
আতার
মধ্যে
থাকা
পটাশিয়াম
ও
ভিটামিন
বি৬
রক্তের
উচ্চচাপ
নিয়ন্ত্রণ
করে।
স্ট্রোক
ও
হৃদ
রোগের
ঝুঁকি
কমায়।
৫.
আতায়
থাকা
ফসফরাস
হজম
শক্তি
বাড়াতে
সাহায্য
করে।
এর
খাদ্য
আঁশ
হজম
শক্তি
বৃদ্ধি
করে
ও
পেটের
সমস্যা
দূর
করে।
৬.
আতা
ভিটামিন
বি
৬
সমৃদ্ধ
হওয়ায়
হাঁপানি
প্রতিরোধে
সাহায্য
করে।
৭.
আতার
মধ্যে
থাকা
ম্যাগনেসিয়াম
কার্ডিয়াক
সমস্যা
প্রতিরোধে
সাহায্য
করে।
৮.
আতা
ফলে
থাকা
ভিটামিন
বি
৬
হোমোকিসস্টাইন
নিয়ন্ত্রণ
করে।
৯.
রক্তে
গ্লুকোজের
মাত্রা
কমায়
আতা।
১০.
আতা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
পূর্ণ
ফল।
তাই
শরীরের
কোষ
কে
বিভিন্ন
ড্যামেজ
থেকে
রক্ষা
করে
আতা।
এবং
ত্বকে
বয়সের
ছাপ
বিলম্বিত
করে।
১১. আতায় থাকা ভিটামিন-এ এবং সি চোখ, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
১২. আতার মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠন ঠিক রাখে। এবং ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করে। দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
১৩. আতার মধ্যে থাকা বীজ ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে।
১৪. আতা গাছের পাতার নির্যাস স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।
No comments